avertisements
Text

ডা. মাজাহারুল ইসলাম দোলন

তারেক রহমানকে যেভাবে দেখেছি

প্রকাশ: ০৫:৩২ এএম, ২২ নভেম্বর,রবিবার,২০২০ | আপডেট: ১২:০১ এএম, ২০ অক্টোবর,রবিবার,২০২৪

Text

ডা. মাজাহারুল ইসলাম দোলন

বাংলাদেশের রাজনীতির আস্থার প্রতীক তারেক রহমানের সঙ্গে আমার চিকিৎসক জীবনের একটা যোগসূত্র আছে। সেই স্মৃতির কিছুটা আপনাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতেই আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। মানুষের জীবনের কিছু কিছু সময় থাকে যাকে ক্রান্তিকাল বলা যায়। রাজনীতিতেও এমন সংকট চলে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলে থাকেন। তাদের মতে, কুচক্রীদের ষড়যন্ত্রে অদৃষ্টের গলিপথ ধরে সময় নদীর স্রোতে কঠিন সময় এসে যায়। আর এই সময়কে সাহস, মনোবল ও জনগণের সমর্থন নিয়ে যারা অতিক্রম করেন তারাইতো গণমানুষের নেতা। তাদের মাঝ থেকেই একটি জাতি খুঁজে পায় তাদের ভবিষ্যতের কর্ণধার, আগামীর রাষ্ট্রনায়ক। কোনো তর্কবাগীশ নয়, এটা নির্ধারণ করবে সময়। যার প্রতিফলন ইতিমধ্যেই প্রত্যুষের সূর্যালোকের মতো প্রতিভাত। প্রতিষ্ঠিত সত্য তারেক রহমান এখন অবিসংবাদিত নেতা। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ধারক ও বর্তমান প্রজন্মের প্রাণপুরুষ। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক। কাকতালীয়ভাবে আমি বাংলাদেশের রাজনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ি। পিএইচডির এনরোলমেন্টের জন্য কিছু অফিসিয়াল কাগজপত্র সংগ্রহে অর্থোপেডিকসের চেয়ারম্যান স্যারের কম্পিউটারে কাজ করছিলাম। কানে খট খট শব্দ। স্যার আমি একে অপরের দিকে তাকালাম। এমন শব্দের সঙ্গে আমরা কেউ পরিচিত নই। কিছু বুঝে ওঠার আগেই হুড়মুড় করে কিছু উর্দিপরা কারারক্ষী, পুলিশ রুমে ঢুকেই সামরিক কায়দায় অবস্থান নিল। একটা যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব। গলা শুকিয়ে গেল। পুলিশের আধিক্য দেখে কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারলাম না। স্যারও আমার দিকে একবার তাকিয়ে আর তাকাচ্ছেন না। তিনি বোধহয় হিসাব মেলাতে চেষ্টা করছেন। এতটা ভাববার সময় কোথায়। ওরা বেশি সময় নিল না। অফিসার গোছের একজন হুকুমের সুরে বললেন, একটা ঝামেলার রোগী আসছে, কেউ রুম থেকে বের হতে পারবেন না। পিজি হাসপাতালে প্রিজন সেল থাকায় জেল থেকে প্রায়ই রোগী আসে। কিন্তু আজকের পরিবেশ ভিন্ন। তবু সহজ হতে আপন মনে কম্পিউটারে নিজের কাজ করে যাওয়ার ভান করে যাচ্ছিলাম।

প্রায় ২০-২৫ মিনিট পর দেখলাম ধাক্কাধাক্কি করে আরো এক দল পুলিশ মাঝখানে কাউকে ঘিরে রুমে ঢুকালো। কৌতূহলবশত উঁকি দিতেই যা দেখলাম নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। শুধু অবাক নয় বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। মনে হলো, হাজার মাইলের দুটি যুদ্ধবিমান আমার দুই কানের পাশ দিয়ে চলে গেছে। কয়েক মিনিট বোধশক্তি ছিল না, সম্বিত ফিরতেই মনে প্রশ্ন জাগল এও কি সম্ভব! আমি কি সত্যি দেখছি। নাকি মতিভ্রম ঘটেছে আমার! আমার সারা শরীরে শিহরণ। পিঠ দিয়ে ঠাণ্ডা স্রোত বয়ে গেল। চোখে হাজার প্রশ্ন? সজারু কাঁটার মতো বুকে কি যেন বিঁধছে। বাংলাদেশ গড়ার কারিগর ও স্বাধীনতার ঘোষক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের প্রাণপুরুষ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তিন-তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার  ছেলে পুলিশ বেষ্টিত হয়ে এভাবে দাঁড়িয়ে আছেন। না, ভাবা যায় না! যিনি কখনো কোনো রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে ছিলেন না। কোনো সভ্য দেশে এটা সম্ভব নয়। কখনো ভাবিনি এভাবে দেখা হবে। পাঠক নিশ্চয়ই ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন মাঝের মানুষটি আর কেউ নন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমান। এ প্রজন্মের সবচেয়ে জনপ্রিয় মানুষ। কয়েক দিন আগেও যাকে দেখেছি বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাথুরিয়া। কৃষক-শ্রমিক-ছাত্রদের ভাগ্যোন্নয়নে যিনি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যেতেন। যে মানুষটির মাঝে আমার মতো দেশের ১৬ কোটি মানুষই জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি দেখতে পাই। সেই মানুষটিকে এভাবে কখনো দেখব এ যেন স্বপ্নেরও অতীত। প্রাণচঞ্চল মানুষটির একি হাল? এটা কি করেছে অবৈধ কুচক্রী তত্ত্বাবধায়ক সরকার? বাইরে ঠিক কি ঘটেছে বুঝতে পারছি না। নানা আশঙ্কা মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। আমি অনেক কষ্টে চোখ তুলে তাকালাম। না তিনি ব্যথায় কাতর হলেও ভড়কে যাননি এটা স্পষ্ট বোঝা যায়। স্বভাবসুলভভাবে চোখ তুলে তাকালেন। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে এসে আমার পেছনের চেয়ারটিতে বসলেন। চোখে-মুখে স্পষ্ট ব্যথার ছবি ফুটে উঠলেও ভেঙে পড়েননি। ডাক্তার হিসেবে আমার যা কর্তব্য ও অগ্রগণ্য তাই শুরু করলাম। আমার মাথায় অন্য কিছু ভাববার সময় নেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে যাই থাকুক ব্যথা সংক্রামক আজই প্রথম বুঝলাম। তীব্র ব্যথার যন্ত্রণা আমারও অনুভূত হতে লাগল। সংক্ষেপে শারীরিক সমস্যা শুনলাম। চিকিৎসকদের ভাষায় কেস হিস্ট্রি। কিছু বললেন, কিছু এড়িয়ে গেলেন। কেন যে এমনটা আমার মনে হলো অন্য লেখায় বলব। আঘাতের ধরন নিজেই কথা বলে। ডাক্তারি বিদ্যা অন্তত এতটুকু বোঝার ক্ষমতা দিয়েছে। এখন বুঝি তখন সব কিছু বলার অবস্থা ছিল না।

সরকারি নিয়ম-কানুন ও প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ হুকুম ভয়ভীতি উপেক্ষা করে বলা যায় এক রকম যুদ্ধ করে উনাকে পিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হলো। ভর্তিতো হলেন ঠিকই কিন্তু অযাচিত লোকদের অযথা খবরদারির কারণে সঠিক চিকিৎসা নিশ্চিত করা যাচ্ছিল না। সে অনেক কথা! এ নিয়ে না হয় আরেক দিন লিখব। কলেবর বৃদ্ধি করে পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি ঘটাতে চাই না। ৩১ জানুয়ারি-২০০৮ থেকে ৩ সেপ্টেম্বর-২০০৮, পুরোটা সময় কত কি যে পার করে দেশের স্বার্থে, জাতির স্বার্থে তারেক রহমানকে নিরাপদ রাখার সংগ্রাম করেছি তা এখনো বলার মতো পরিবেশ হয়নি। শুধু এতটুকু বলতে পারি, প্রতিটি মুহূর্ত আতঙ্ক ও আশঙ্কায় কেটেছে। নস্টালজিয়ায় যখন আক্রান্ত হই, তখন স্বপ্নের মতো মনে হয়, কানে স্পষ্ট শুনতে পাই তাঁর মুখে শোনা সে দিনের ভয়াবহ কথামালার প্রতিধ্বনি। কি অমানসিকভাবে চালানো সেই নির্যাতনের কথা। এভাবে আর কত অশ্রু লুকানো যায়। দুই চোখে এখনো অঝোর ধারায় নামে বৃষ্টি। মনে এখনো আশা জিয়ে রেখেছি। ভাবি, নিশ্চয়ই আল্লাহ তারেক রহমানের মাধ্যমে ভালো কিছু করাবেন বলে এত কিছুর পরও তাকে আজও নিরাপদ রেখেছেন। ৩ সেপ্টেম্বর আল্লাহর অসীম কৃপা ও বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের দোয়ায় তারেক রহমান মুক্তি পান। অবৈধ সরকারের সময়ে তাঁকে নিয়ে লড়াই করেছি। পরিবার-পরিজন আর নিজের জীবন বিপন্ন হওয়ার বিষয়টি আল্লাহর ওপর ছেড়ে দিয়েছিলাম। তখন একটা কথা বিশ্বাস করতাম। তারেক রহমানের প্রশ্নে কোনো আপস হতে পারে না। আমার পরিবারও আমাকে বলে দিয়েছিল ‘আমাদের কথা ভাববে না। যেতে ও সেবার কোনো কমতি যেন না হয়।’ আমার শিশু সন্তানকেও দেখেছি এ নিয়ে কোনো দিন প্রশ্ন করেনি। ব্যক্তি কোনো স্বার্থ নয়, দেশের স্বার্থই ছিল বড় কথা। ডাক্তার হিসেবেই তারেক রহমানের পাশে দাঁড়িয়েছি মানবিক ও পেশাগত কর্তব্য থেকে। এই দলটির প্রতি অনুগত ছিলাম। কখনো অনুগ্রহ লাভের চেষ্টা করিনি। ভালোবাসা বিনিময়যোগ্য নয়। মাথায় একটাই চিন্তা কাজ করেছে আগামীর রাষ্ট্রনায়ককে সেবা দিয়েই সুস্থ করে তুলতে হবে।

পিজি হাসপাতালের জানালায় দাঁড়িয়ে যখন আকাশের বুকে তাকাতাম তখন কানে বেজে উঠত কবিতার ছন্দ। আমি কবি না। কিন্তু ভাবতাম অনেকটা এ রকম : মানুষ চাই মানুষ/মানুষ চাই মানুষ? বলতে পার কোন মানুষ/মনুষ্যত্বহীন মানুষ? নাকি পশুত্বহীন মানুষ?/বিবেক বর্জিত মানুষ? নাকি হিংসাহীন মানুষ?/কীটের মত ছুটে বেড়ায় হাজার হাজার মানুষ/তবু মানুষ চাই? মানুষ! এমন একটা মানুষ/চাই সততায় উদ্ভাসিত মানবিক গুণে সজ্জিত/দিগবিজয়ী একজন স্পষ্টবাদী অনুকরণীয় মানুষ/নির্ভীক, সংশপ্তক, লোভহীন ক্ষমতা বিদ্বেষ/একজন জনবান্ধব সত্যবাদী দেশপ্রেমিক মানুষ!/স্বার্থের খোলস ছেড়ে পালায় নিরাশা/এক তুড়িতে উড়িয়ে দেয় সব সর্বনাশা/বিনম্র সৎ মানবিক গুণে মূর্ত মানুষ!/মানুষ চাই মানুষ! এমন একটা মানুষ/যিনি উৎসর্গ করতে পারেন নির্দ্বিধায় জীবন নূপুর/দিতে পারবেন একটি শুভ্র সকাল, সোনালী দুপুর/একটি গোধূলি সন্ধ্যা, নতমুখী চাঁদ রূপালি রাত/এক মুঠো হাওয়া, এক মুঠো মেঘ নির্মল প্রভাত/শিশির ভেজা শিউলি বকুল, বৃষ্টি ঝরা বর্ষা/অঞ্জলি ভরা বসন্ত, প্যাকেট বন্দি চৈত্র নকশা/এক কাপ চায়ের সঙ্গে দুঃসংবাদহীন সকালের কাগজ/মনুষ্যজট বিহীন গণপরিবহন, জ্যামহীন রাস্তা, দিগন্তে অগ্রজ/ন্যায্যমূল্যের বাজার আর স্বাস্থ্যবান্ধব খাবার/হাতের কাছে হাসপাতাল, সুলভ পথ্য সবার/হাতের নাগালে বাড়ি ভাড়া আর শিক্ষা/ন্যায়বিচার আর রাষ্ট্রীয় সকল সেবা/ন্যায্য মজুরি মৌলিক অধিকারে অফুরন্ত সংযোজনা/স্লোগান মুক্ত চাহিদা পূরণে সক্ষম রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা/যার চোখে ধ্রুবতারা! ছড়ায় ভবিষ্যতের আলো/যার চোখে বিমূর্ত বাংলাদেশের সম্ভাবনা/দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি মুহূর্তে দিতে পারে জলাঞ্জলি/শাসনের জন্য নয়, ক্ষমতার জন্য নয়/মানুষের জন্য যার জীবন বাজি রাজনীতি/হ্যাঁ, মানুষ চাই মানুষ! এমন একটা মানুষ/নিভৃতে যে মানুষটি নিঃশেষে করে যাচ্ছেন সব দান/তিনি আর কেউ নন বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়ক/মৃত্তিকার সূর্য সন্তান গণমানুষের নেতা তারেক রহমান।

১১ সেপ্টেম্বর যখন তাঁকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাই তখনো চোখে ছিল প্রতিটি পর্যায়ে আমূল পরিবর্তনের স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন আজও আলোর মুখ না দেখলেও একজন আশাবাদী মানুষ হিসেবে বিশ্বাস করি সবটুকু শেষ হয়ে যায়নি। বাহান্ন, একাত্তর, নব্বই কড়া নেড়ে বলে রাত অনেক গভীরে পৌঁছে গেছে। তাই প্রত্যাশা, ভোরের আলো পূর্বাকাশে ফুটে উঠল বলে।

লেখক : ওয়ান-ইলেভেনের সময় তারেক রহমানের চিকিৎসক। লন্ডনে তিনি তারেক রহমানের সঙ্গে যান। বর্তমানে বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক

বিষয়:
avertisements
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে নিজ জেলা পাবনায় মশাল মিছিল
রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে নিজ জেলা পাবনায় মশাল মিছিল
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৩৯ রোগী ভর্তি
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৭ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৩৯ রোগী ভর্তি
উপকূলের ৭৮৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’
উপকূলের ৭৮৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’
সেন্টমার্টিনে সীমিত পরিসরে পর্যটক যেতে পারবে 
সেন্টমার্টিনে সীমিত পরিসরে পর্যটক যেতে পারবে 
ইসরায়েলকে স্থান দেবে না ইরানের প্রতিবেশীরা
ইসরায়েলকে স্থান দেবে না ইরানের প্রতিবেশীরা
দিনকাল টিপ্পনী
দিনকাল টিপ্পনী
সিলেটে পুরোনো কূপ সংস্কার করতে গিয়ে নতুন গ্যাসের সন্ধান
সিলেটে পুরোনো কূপ সংস্কার করতে গিয়ে নতুন গ্যাসের সন্ধান
ষড়যন্ত্র থেমে নেই : নজরুল ইসলাম
ষড়যন্ত্র থেমে নেই : নজরুল ইসলাম
বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা নাম লেখালেন পেশাদার টেনিসে
বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা নাম লেখালেন পেশাদার টেনিসে
পায়রার ভাঙনে নিঃস্ব অর্ধশত পরিবার, স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি
পায়রার ভাঙনে নিঃস্ব অর্ধশত পরিবার, স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি
পীরগঞ্জে টেক্সটাইল শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবীতে সড়ক অবরোধ
পীরগঞ্জে টেক্সটাইল শিক্ষার্থীদের ৫ দফা দাবীতে সড়ক অবরোধ
রাষ্ট্রপতি আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর : সেলিমা রহমান
রাষ্ট্রপতি আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর : সেলিমা রহমান
গণমাধ্যমকে ফ্যাসিবাদের দালালমুক্ত করতে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
গণমাধ্যমকে ফ্যাসিবাদের দালালমুক্ত করতে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
নোংরা পরিবেশে তৈরি খাবার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে ববি ক্যাফেটেরিয়া
নোংরা পরিবেশে তৈরি খাবার দ্বিগুণ দামে বিক্রি করছে ববি ক্যাফেটেরিয়া
নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলার দায় স্বীকার করল হিজবুল্লাহ
নেতানিয়াহুর বাসভবনে হামলার দায় স্বীকার করল হিজবুল্লাহ
কর্ণেল আজিমের রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
কর্ণেল আজিমের রোগমুক্তি কামনায় বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
অরাজনৈতিক হয়েও রাজনৈতিক হয়রানির শিকার ডা. জুবাইদা রহমান
অরাজনৈতিক হয়েও রাজনৈতিক হয়রানির শিকার ডা. জুবাইদা রহমান
এ প্রতিহিংসার শেষ কোথায়!
এ প্রতিহিংসার শেষ কোথায়!
জার্মান বিএনপির সভাপতি আকুল মিয়ার মাতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ
জার্মান বিএনপির সভাপতি আকুল মিয়ার মাতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ
বিনিয়োগকারীদের ২৪ হাজার কোটি টাকা লাপাত্তা
বিনিয়োগকারীদের ২৪ হাজার কোটি টাকা লাপাত্তা
গুন্ডা-মাস্তান থেকে চেয়ারম্যান হয়েছি-শামিম (ভিডিওসহ)
গুন্ডা-মাস্তান থেকে চেয়ারম্যান হয়েছি-শামিম (ভিডিওসহ)
গুন্ডা-মাস্তান থেকে চেয়ারম্যান হয়েছি-শামিম (ভিডিওসহ)
গুন্ডা-মাস্তান থেকে চেয়ারম্যান হয়েছি-শামিম (ভিডিওসহ)
কণ্ঠে আহাজারি শুনি নাই, চোখে আগুন দেখেছি : মির্জা ফখরুল
কণ্ঠে আহাজারি শুনি নাই, চোখে আগুন দেখেছি : মির্জা ফখরুল
ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী নতুন নিয়োগ বিধিমালা নিয়ে অসন্তোষ
ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী নতুন নিয়োগ বিধিমালা নিয়ে অসন্তোষ
শিক্ষার টেকসই উন্নয়ন, প্রসার ও কর্মমুখীকরণে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া ও বিএনপির ভূমিকা
শিক্ষার টেকসই উন্নয়ন, প্রসার ও কর্মমুখীকরণে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া ও বিএনপির ভূমিকা
ভোলা থেকে রাতের আঁধারে পালিয়ে এসেছিল এসআই কনক
ভোলা থেকে রাতের আঁধারে পালিয়ে এসেছিল এসআই কনক
রাজনীতিকে আওয়ামীকরণ
রাজনীতিকে আওয়ামীকরণ
ধামরাইয়ে যুবলীগ নেতা সহ ৬ ব্যাক্তির নামে আদালতে চাঁদাবাজী মামলা দায়ের
ধামরাইয়ে যুবলীগ নেতা সহ ৬ ব্যাক্তির নামে আদালতে চাঁদাবাজী মামলা দায়ের
ধামরাইয়ে যুবলীগ নেতা সহ ৬ ব্যাক্তির নামে আদালতে চাঁদাবাজী মামলা দায়ের
ধামরাইয়ে যুবলীগ নেতা সহ ৬ ব্যাক্তির নামে আদালতে চাঁদাবাজী মামলা দায়ের
ধামরাইয়ে বাসা বাড়িতে দেহ ব্যাবসার অভিযোগ
ধামরাইয়ে বাসা বাড়িতে দেহ ব্যাবসার অভিযোগ
avertisements
avertisements