সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষিকার স্বর্ণালংকার উদ্ধার; ৩ ডোম আটক

সিরাজগঞ্জ পৌর এলাকার মিরপুর মহল্লার কাঁলাচান মোড়ে বাস ও ট্রাকের মাঝখানে চাপা পড়ে বনবাড়ীয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা ইফরাত সুলতানা রুনি (৪০), তার ছেলে মাশবুবুর রহমান ওয়াদি (১২) ও মেয়ে সোয়াইবা রহমান (৬) নিহত হয়।

দুর্ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ নিহত শিক্ষিকা ও তার ছেলের লাশ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেন। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর থেকে ময়নাতদন্ত না করার পরিপ্রেক্ষিতে আবেদন করে লাশ দাফনকার্য সম্পন্ন করার জন্য রবিবার সন্ধ্যায় মর্গ থেকে লাশ বাসায় নিয়ে যায়।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত শিক্ষিকার সঙ্গে স্বর্ণের একটি গলার চেইন, একজোড়া কানের দুল, দুইটি আংটি, দুইটি হাতের বালা ও নাকফুল ছিল। মর্গ থেকে লাশ পাওয়ার পর শিক্ষিকার সঙ্গে থাকা স্বর্ণালংকার পায়নি মর্মে সিরাজগঞ্জ সদর থানাকে অবগত করা হয়।

পুলিশ সোমবার (০৮ ফেব্রুয়ারী) ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের ডোম রানা, শাহ আলম ও সুমনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা স্বর্ণালংকার গুলো সরিয়ে রাখার কথা স্বীকার করে এবং পরবর্তীতে পুলিশ স্বর্ণাংকার গুলো উদ্ধার করে।

এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাহাউদ্দীন ফারুকী বিপিএম পিপিএম জানান, ৩ ডোমকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর নিহত শিক্ষিকার স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়েছে এবং স্বর্ণালংকার গুলো পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

উক্ত বিষয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ফরিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি অবগত নই। যদি এই ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে তাহলে অবশ্যই ডোমের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উল্লেখ্য রবিবার (৭ ফেব্রুয়ারী) স্কুল শিক্ষিকা রুনী তার ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে শহরে যাচ্ছিলেন। তারা কালাচাঁন মোড় এলাকায় পৌঁছলে এনায়েতপুর থেকে সিরাজগঞ্জগামী জাহাঙ্গীর এক্সপ্রেস নামের একটি বাস সামনের একটি ট্রাককে ওভারটেক করতে গিয়ে রিকশাটিকে জোরে চাপা দেয়। এতে রিক্সাটি ট্রাকের পেছনে দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই স্কুল শিক্ষিকা রুনি ও তার ছেলে সোয়াইবা নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয় রিক্সাচালক চাঁন মিয়া ও শিশু সোয়াইবা রহমান।

বিষয়ে সিরাজগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাহাউদ্দীন ফারুকী বিপিএম পিপিএম জানান, ৩ ডোমকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর নিহত শিক্ষিকার স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়েছে এবং স্বর্ণালংকার গুলো পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

উক্ত বিষয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আরএমও ফরিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমি অবগত নই। যদি এই ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটে তাহলে অবশ্যই ডোমের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

উল্লেখ্য রবিবার (৭ ফেব্রুয়ারী) স্কুল শিক্ষিকা রুনী তার ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশাযোগে শহরে যাচ্ছিলেন। তারা কালাচাঁন মোড় এলাকায় পৌঁছলে এনায়েতপুর থেকে সিরাজগঞ্জগামী জাহাঙ্গীর এক্সপ্রেস নামের একটি বাস সামনের একটি ট্রাককে ওভারটেক করতে গিয়ে রিকশাটিকে জোরে চাপা দেয়। এতে রিক্সাটি ট্রাকের পেছনে দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই স্কুল শিক্ষিকা রুনি ও তার ছেলে সোয়াইবা নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয় রিক্সাচালক চাঁন মিয়া ও শিশু সোয়াইবা রহমান।