ইবিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩৮ পিএম, ৭ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪ | আপডেট: ০৩:০৫ এএম, ১৪ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
নানা আয়োজনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (০৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১ টায় অনুষদ ভবন থেকে র্যালি বের করে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন জিয়া পরিষদ, ইউট্যাব এবং শাখা ছাত্রদল। র্যালিটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তরে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এসময় শতাধিক শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
এসময় জিয়া পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রফেসর ড. নুরুন নাহারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান, প্রফেসর ড. আলীনূর রহমান, ইউট্যাবের সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. ইদ্রীস আলী, কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের মহাসচিব প্রফেসর ড. এমতাজ হোসেন, জিয়া পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী মহাসচিব ড. ওলিউর রহমান পিকুল, জিয়া পরিষদের কর্মকর্তা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদ গোলাম মাহফুজ মঞ্জু, ছাত্রদলের আহবায়ক সাহেদ আহম্মেদ ও সদস্য সচিব মাসুদ রুমী মিথুন।
এছাড়াও বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ইউট্যাব, জিয়া পরিষদের শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ছাত্রদলের শতাধিক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. রাশেদুজ্জামান।
জিয়া পরিষদের মহাসচিব ড. এমতাজ হোসেন বলেন, আজকের অনুষ্ঠানে একটি দাবি আগামী ছয় মাসের মধ্য অবশ্যই এখানে দৃশ্যমান একটি শহীদ জিয়া কমপ্লেক্স তৈরি করতে হবে। এই প্রশাসন যদি না করে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কিভাবে করানো হয় তা ভালোমতই জানি।
তিনি আরো বলেন শিক্ষকরা অবশ্যই ছাত্রদলের সামনে আছেন, পিছনে না। এছাড়াও তিনি বর্তমান স্বাধীনতাকে তৃতীয় স্বাধীনতা উল্লেখ করে বলেন। প্রথম স্বাধীনতা ১৯৭১ সালে হয়েছিল অগ্রনায়ক ছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান। দ্বিতীয় স্বাধীনতা ১৯৭৫ সালে ৭ই অক্টোবর হয়েছিল সেটাও জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে। এই তিন স্বাধীনতায় নেতৃত্ব দিয়েছে জাতীয়তাবাদী দল, ছাত্রদল। সর্বশেষ স্বাধীনতায় ৪২৬ জন ছাত্রদল ও জাতীয়তাবাদের সমর্থক রক্ত দিয়েছে। তাহলে এ অর্জন আমাদেরই।
দিনকাল/এমএইচআর