বিএনপি আজ যৌক্তিক আন্দোলনে রাজপথে নেমেছে : মোনায়েম মুন্না
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩১ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর,
বুধবার,২০২২ | আপডেট: ০৯:০৮ পিএম, ২১ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটি সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেন, বিএনপি আজ যৌক্তিক আন্দোলনে রাজপথে নেমেছে। ফ্যাসিষ্ট শাসক গোষ্ঠীর লুটপাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ডিজেল পেট্রোল, অকটনের দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এক যুগ আগেই বলেছিলেন দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও। দেশের মানুষ আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে নব্য ডিজিটাল একদলীয় শাসন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের নেতৃত্বে হারানো গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে আমাদের ভাই শাওন শহীদ হয়েছে। জাতীয়তাবাদী জিয়ার সৈনিকদের মুখ বুলেটের আঘাতে স্তব্ধ করা যাবে না। তিনি এ সময় আরো বলেন, শহীদ জিয়ার হাতেগড়া যুবদল আজ জাতীয়তাবাদী আদর্শের একটি সুশৃখংল ও সুন্দর সংগঠন। আওয়ামী দু:শাসনের বিরুদ্ধে আগামীর আন্দোলন সংগ্রামে যুবদল অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত।
আজ বুধবার বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নারায়ণগঞ্জ জেলার বিএনপির র্যালীতে বিনা উস্কানীতে পুলিশ লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে যুবদল নেতা শাওন আহমদকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে বিকাল ৩ টায় কাজীর দেউরী মোড়ে শোক র্যালী পূর্বক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী বলেন, আওয়ামী বাকশালী শাসনে দেশবাসী আজ অতিষ্ঠ। চারিদিকে হাহাকার, লুটপাটের হরিলুট চলছে। দেশের মানুষ ভাল নেই। শুধু ভাল আছে আওয়ামী গোষ্ঠী। গণতন্ত্র আজ নির্বাসনে। ফ্যাসিবাদমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে রাজপথে লড়াইয়ের আজ বিকল্প নেই।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, যুব ঐক্য প্রগতির মূলমন্ত্রে বলিয়ান যুবদলের নেতাকর্মীরা প্রস্তুত। আমাদের শাওনের রক্ত বৃথা যেতে পারে না। ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে ফ্যাসিষ্ট শাসকগোষ্ঠী আজ বন্দুকের গুলির উপর নির্ভরশীল। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় কোন স্বৈরাচারই বন্দুকের উপর ভর করে ক্ষমতায় ঠিকে থাকতে পারেনি। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের যে কোন নির্দেশ পালনে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল অঙ্গীকারাবদ্ধ।
শোক র্যালীতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, নগর যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ সভাপতি আজমুল হুদা রিংকু, নুর আহমেদ গুড্ডু এস এম শাহ আলম রব, সাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ইকবাল হোসেন সংগ্রাম, ফজলুল হক সুমন, মো. ইলিয়াছ, জাহাঙ্গীর আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মো. মুসা, মিয়া মো: হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, নাছির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মুজিবুর রহমান, জাহিদ হাসান বাবু, অরুপ বড়ুয়া, মোহাম্মদ আলী সাকি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক মো: হুমায়ুন কবীর, ইকবাল পারভেজ, আবদুল্লা আল টিটু, রাশেদুল হাসান লেবু, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, দীপংকর ভট্টচার্য্য, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, জিয়াউল হুদা জিয়া, শাহীন পাটোয়ারী সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, রাজন খান, ওমর ফারুক, শিব্বির আহমদ ওসমানী, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, কামাল পাশা, আসাদুর রহমান টিপু, জাহাঙ্গীর আলম বাচা, ওসমান গনি সিকদার, শাহজালাল পলাশ, মুজিবুর রহমান রাসেল, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমেদ খোকন, রাসেল নিজাম, মোহাম্মদ ইয়াছিন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, জসিম উদ্দিন সাগর, মোহাম্মদ আলা উদ্দিন, মোহাম্মদ আলী, মহিউদ্দিন মুকুল, এস এম বখতিয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, নুরুল আমিন, মো. ইকবাল, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, মো. নওশাদ, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ সম্পাদক আতিকুর রহমান, মাহাবুবুর রহমান, কামাল উদ্দিন, মনোয়ার হোসেন মানিক, কমল জ্যোতি বড়ুয়া, শাহেদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম জহির, কামরুল ইসলাম, মনজুর আলম, হামিদুল হক চৌধুরী, হাফেজ কামাল উদ্দিন, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, গুলজার হোসেন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, মিজানুর রহমান বাবুল, সালাহ উদ্দিন, মো. ইদ্রিছ, মো. আনোয়ার, হোসেন জামান, আশরাফ উদ্দিন, ইব্রাহিম খান, দেলোয়ার হোসেন, এম সাইদুল ইসলাম, মো. জসিম উদ্দিন, আরিফ হোসেন, জাফর সাদেক সোহেল, মো. ইউসুফ, মিজানুর রহমান দুলাল, নগর যুবদলের সদস্য লতিফুল বারী সুমন, হাবিবুল্লাহ খান, শাবাব ইয়াজদানী, মাহাবুব খান জনি, কলিমুল্লাহ, সোহাগ খান, শাব্বির ইসলাম ফারুক, আবদুস সাত্তার, আরশাদ মোমেন আশু, আবদুল করিম, আজিজ চৌধুরী, সাখাওয়াত কবির সুমন, থানা যুবদলের আহবায়ক, নূর হোসেন নুরু, বজল আহমেদ, মোশারফ আমিন সোহেল, সফিউল আজম, মো. খোরশেদ, ইসমাইল হোসেন লেদু, মোবারক রিয়াদ, মো. হাসান, মনজুর আলম, শওকত খান রাজু, হাবিবুল্লাহ খান রাজু, মো. মুসা, ইলিয়াস খান, তাজ উদ্দিন তাজু, আজম সোহেল, শেখ রাসেল, মোর্শেদ কামাল, নূর খান, মো. ইয়াছিন, খালেদ সাইফুল্লাহ, সাইফুল আলম রুবেল, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মেজাবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলি, মো: হাসান, আবু বক্কর বাবু, সাইফুল আলম, বাদশা আলমগীর, এস এম শাহবাজ, মো: ইউনুস, জহিরুল ইসলাম, মেহেদী হাসান, মাসুদ আলম, মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, আবু তৌহিদ ও রাসেল খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।