বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ করেছে বিএনপি অস্ট্রেলিয়া
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ০৯:৩২ পিএম, ১৮ মার্চ,বৃহস্পতিবার,২০২১ | আপডেট: ০৯:৫৮ এএম, ৭ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান- শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য- মিজানুর রহমান মিনু, সাংগঠনিক সম্পাদক (রাজশাহী বিভাগ) এ্যাড. রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সভাপতি- মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, সহ ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক ও রাজশাহী মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক- এ্যাড. শফিকুল হক মিলন এর বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বানোয়াট রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার নেতৃবৃন্দ।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) বুধবার সিডনি থেকে বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার নেতৃবৃন্দ এক যৌথ বিবৃতিকারী নেতৃবৃন্দের মধ্যে সাবেক আহবায়ক মো.দেলোয়ার হোসেন, বিএনপির সভাপতি এবং সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ, উপদেষ্টা লিয়াকত আলী স্বপন, সাধারণ সম্পাদক কুদরত উল্লাহ লিটন, আলহাজ্ব লুৎফুল কবির সহ সভাপতি মোবারক হোসেন, আলহাজ্ব মোহাম্মদ নাসিম উদ্দিন আহম্মেদ, তারেক উল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও যুবদলের সভাপতি ইয়াসির আরাফাত সবুজ, ইন্জিনিয়ার কামরুল ইসলাম শামীম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এএনএম মাসুম, একেএম মাহবুব তালুকদার রিপন, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খাইরুল কবির পিন্টু, আবুল কালাম আজাদ, এস এম খালেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মৌহাইমেন খান মিশু, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শেখ সাইফ, মোহাম্মদ জাকির হোসেন রাজু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক পবিত্র বড়ুয়া, মোতাহের হোসেন, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন আহম্মেদ, আব্দুল করিম, নূর মোহাম্মদ মাসুম, মোহাম্মদ কুর্দি, শফিকুল ইসলাম রিপন, মোহাম্মদ জসিম সহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ।
বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার নেতৃবৃন্দ বলেন, “বিরোধী দলকে হয়রানী করার জন্য হামলা-গ্রেফতার ও মামলা দিয়ে সয়লাব করে দিয়েছে আওয়ামী সরকার। এর একমাত্র উদ্দেশ্য হচ্ছে জনগণের পক্ষে যেন কেও কথা না বলে। এই সমস্ত মামলার লক্ষ্যই হচ্ছে বিরোধী দলকে একরকম বন্দি করে রাখা।
শুধু মিথ্যা মামলাই দায়ের করছে না গ্রেফতার করে রিমান্ডের নামে যে অমানুষিক নির্যাতন করছে তা সকল রেকর্ডকে অতিক্রম করেছে, তার জলজ্যান্ত প্রমান হচ্ছে লেখক সাংবাদিক মোস্তাক এর সরকারি হেফাজতে মৃত্যু। সন্ত্রাস আর ত্রাসের উপর নির্ভর করেই সরকার টিকে আছে।
এছাড়া তাদের আর অন্য কোন ভিত্তি নেই। জনগণ অনেক আগেই তাদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আওয়ামী সরকারের ব্যক্তিগত লাঠিয়াল বাহিনীতে পরিণত হওয়ার কারণে শুধুমাত্র বিরোধী দল নিপীড়ণের শিকার হচ্ছে না বরং সারাজাতি যেকোন মুহুর্তে উৎপীড়ণ ধেয়ে আসতে পারে এই আশঙ্কার মধ্যে দিনাতিপাত করছে।
বাংলাদেশের যেকোন শহরেই বিএনপি’র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হলেই মনে হয় যেন কারফিউ বিরাজ করছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পথে পথে বাধা সৃষ্টি করে। এতো প্রতিবন্ধকতা সত্তেও লক্ষ-লক্ষ জনতা বিএনপি’র সভা-সমাবেশে উপস্থিতি হয়।
আর সেজন্য সরকারের মনে দাউ দাউ করে প্রতিহিংসার আগুন জ্বলে। এই কারণেই বিএনপি’র নেতৃবৃন্দের নামে বানোয়াট রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা দিয়ে তাদেরকে ধ্বংস করার নীল নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে।