শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের খেতাব কেড়ে নেয়ার প্রতিবাদে বিএনপির সমাবেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:৫২ এএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ১২:০২ এএম, ১৫ নভেম্বর,শুক্রবার,২০২৪
বরিশাল : বরিশাল ব্যুরো জানায়, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীরোত্তম খেতাব কেড়ে নেয়ার রাষ্ট্রীয় অপচেষ্টার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসসূচির অংশ হিসেবে আজ শনিবার সকালে নগরীর সদর রোড বিএনপি অফিস চত্বরের বরিশাল মহানগর বিএনপির উদ্যোগে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও বরিশাল মহানগর বিএনপির সভাপতি অ্যাভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার, বরিশাল মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউদ্দিন সিকদার ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক তারিন, সৈয়দ আকবর, বরিশাল মহানগর যুবদলের সভাপতি অ্যাডভোকেট আক্তরুজ্জামান শামীম, মহিলা দল নেত্রী শামীমা আকবর।
বক্তারা সরকারকে এই ন্যক্কারজনক সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার আহবান জানান। আর তা না হলে দেশব্যাপী ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। প্রতিবাদ সমাবেশে বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতা কর্মী যোগ দেয়।
চট্টগ্রাম : চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। আল জাজিরা ক্ষুদ্র একটি অংশ প্রকাশ করেছে। এতেই ভয়ে কম্পন শুরু হয়েছে সরকারের। তাতে সরকারের দেশে ও দেশের বাইরে পাতিলের খবরও বের হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, আল জাজিরার পরবর্তী প্রতিবেদনে বহু লোকের নাম জড়িত আছে। প্রকাশিত হওয়া প্রতিবেদনের বিষয়ে একটিও সদুত্তর পেলাম না। সুবর্ণ জয়ন্তীর বছরে অর্থাৎ চলতি বছরেই এই সরকারকে বিদায় নিতে হবে। তাদের মধ্যে কম্পন শুরু হয়েছে। এসব সরকার বিদায়ের লক্ষণ। আজ শনিবার বিকেলে নগরের নাসিমন ভবনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব বাতিলের প্রস্তাবের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, জিয়াউর রহমান বীর উত্তম খেতাব পেয়ে গৌরবান্বিত হননি, বরং বীর উত্তম পদকটি গৌরবান্বিত হয়েছে। বিএনপিতে অনেক খেতাবপ্রাপ্ত লোক আছেন কিন্তু আওয়ামী লীগে খেতাবপ্রাপ্ত লোক খুঁজে বের করতে হবে।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান নাকি সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন তাহলে বাংলাদেশের অনেক বড় নেতা থেকে শুরু করে মাঠের কর্মী পর্যন্ত কেউ রেহাই পাবে না। তারা সংবিধানের বারোটা বাজিয়ে ফেলেছে। এসবেরও বিচার হবে।
আন্দোলনের বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে আমীর খসরু বলেন, রোজার পর, ঈদের পর এরকম দিনক্ষণ দেখে আন্দোলন হয় না। যে কর্মসূচির মাধ্যমে এই সরকারের পতন হবে, সেই কর্মসূচি আসবে। এখন প্রতিদিনই আন্দোলন। আমরা তো নেমেই গেছি মাঠে, আর ফিরে যাবো না। এটাই তো কর্মসূচি। প্রধান বক্তা ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবর রহমান শামিম। সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ শাহাদাত হোসেন। নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্করের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান প্রমুখ।
নারায়ণগঞ্জ : স্টাফ রিপোর্টার নারায়ণগঞ্জ থেকে জানান, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও স্বাধীনতার মহান ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা যুদ্ধের খেতাব বীর উত্তম বাতিল করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে মহানগর বিএনপি। আজ শনিবার বেলা ৩টায় কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এই বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়।
এদিকে দুপুর আড়াইটা থেকে কর্মসূচি স্থলে নেতাকর্মীরা উপস্থিত হতে শুরু করে। পরে নেতাকর্মীরা ব্যানার নিয়ে দাঁড়াতে চাইলে সদর মডেল থানা পুলিশ তাদের বাধা প্রদান করে। সভাস্থল থেকে নেতাকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ। এর কিছুক্ষণ পরই নেতাকর্মীরা ব্যানার নিয়ে পুলিশের সামনেই বাংলাদেশের আরেক নাম, জিয়াউর রহমান” স্লোগান দিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ শুরু করে দেয়। এ সময় সভাপতির বক্তব্যে মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাড. জাকির বলেন, অনির্বাচিত সরকার শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা যুদ্ধের খেতাব ছিনিয়ে নেয়ার ষড়যন্ত্র করছে। শহীদ জিয়া এমন একজন ব্যক্তি যার নাম এদেশের মানুষের হৃদয় থেকে কখনই মুছতে পারবেন না। কারণ তিনি ছিলেন এদেশের খেটে খাওয়া মানুষের নেতা।
মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর থান সেন্টু বলেন, জুলুমবাজ সরকার মানুষের বাক স্বাধীনতা হরণ করে নিয়েছে। ১৯৭২ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের পর মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্তেই এদেশে বীর শ্রেষ্ঠ, বীর বীক্রম, বীর উত্তম, বীর প্রতীক খেতাব দিয়েছিল এদেশের সাহসী যোদ্ধাদের। সেই সময় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বীর উত্তম খেতাব পেয়েছিলেন। সেই সময় শেখ মুজিবুর রহমান তাঁকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করেছিলেন। আজকে যদি বিচার করতে হয় তাহলে শেখ হাসিনার বিচার করতে হবে। মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাড. জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সঞ্চালনায় সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি আতাউর রহমান মুকুল, ফখরুল ইসলাম মজনু, অ্যাড. রিয়াজুল ইসলাম আজাদ, অ্যাড. রফিক আহম্মেদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাজী ইসমাইল হোসেন, আওলাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম সজল, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাউছার আশা, ইসমাইল মাষ্টার, অ্যাড. আনিছুর রহমান মোল্লা, ডা. মুজিবুর রহমান, আমিনুল ইসলাম মিঠু, ফারুক আহম্মেদ রিপন, বরকত উল্লাহ বুলু, মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু, অ্যাড. সুমন মিয়া ও সাইফুল ইসলাম বাবু প্রমুখ।
গাইবান্ধা : গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের রাষ্ট্রীয় খেতাব বাতিলের ষড়যন্ত্র ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে তিন বছর ধরে কারাবন্দি রাখা এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নামে নড়াইল আদালতে মানহানির মিথ্যা বানোয়াট সাজানো মামলায় সাজা দেয়ার প্রতিবাদে গাইবান্ধা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে গতকাল শনিবার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। বিক্ষোভ মিছিলটি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে মিলিত হয়।
গাইবান্ধা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শাহজালাল সরকার খোকনের সভাপতিত্বে ও সহ-সাধারণ সম্পাদক সোয়েব হক্কানীর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুন নবী টিটুল, সিনিয়র যুগ্ম স¤পাদক ইলিয়াস হোসেন, জেলা যুবদলের সভাপতি রাগিব হাসান চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক ইউনুস আলী দুখু, সহ-সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আল-আমিন, সহ-সভাপতি মাহমুদুল হাসান মামুন, সহ-সভাপতি সুইট বকসী, সহ-সাধারণ স¤পাদক শাহারুল ইসলাম সুমন, সদর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ স¤পাদক আবু নাসের মোহাম্মদ টিপু, সাংগঠনিক সম্পাদক মনজুরুল রহমান লিটন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য হাসানুল ইসলাম রিপন, গাইবান্ধা জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক তারেকুজ্জামান তারেক, যুগ্ম সম্পাদক ইমাম হাসান আলাল, ফরহাদ আলী, প্রচার সম্পাদক তাইফুর রহমান ফুয়াদ, হামীম, শামীম রেজা, মামুন মিয়া, রেজাউল হক, সাইফুল ইসলাম, আল-আমীন, পাপুল মিয়া, সোহেল রানা, খালিদ হাসান, লিংকন প্রমুখ।
মেহেরপুর : মেহেরপুর প্রতিনিধি জানান, আজ শনিবার মেহেরপুর জেলা বিএনপির উদ্যোগে সকাল ১০টায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের “বীর উত্তম” খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সভাপতি মাসুদ অরুন। বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, আনছারুল হক, মুজিবনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি আমিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডঃ মারুফ আহমেদ বিজন, পৌর বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর বিশ্বাস।
বক্তব্যে মাসুদ অরুন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে মাফিয়াচক্র কালো টাকার মালিক লুটেরা চক্র দেশ পরিচালনা করছে। তাই স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তির শুভক্ষণে বীর উত্তম খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত প্রমাণ করে ভোটারবিহীন সরকার আধিপত্যবাদের কাছে দেশের স্বাধিনতা-সার্বভৌমত্ব বন্ধক রাখতে চায়।
রংপুর : স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর জানান, মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের বীর উত্তম খেতাব কারো দয়ার দান নয়। এটা তাঁর অর্জন। দেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি তাঁর জীবন বাজি রেখে রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে এই খেতাব পেয়েছেন। তাই খেতাব কেড়ে নেয়ার তামাশা বন্ধ করুন। নইলে বিএনপির লক্ষ্য কোটি মানুষ এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। দেশ অচল করে দিবে। আজ শনিবার রংপুর মহানগর বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে সামসুজ্জামন সামু এ কথা বলেন। খেতাব প্রত্যাহারের প্রতিবাদে রংপুর মহানগর বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে আজ সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহর প্রদক্ষিণ করতে চাইলে পুলিশ তাতে বাধা দেয়। এ সময় নেতাকর্মীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে দলীয় কার্যালয়ের সামনের সড়কে আসে। পরে সেখানেই দুপুর দুইটা পর্যন্ত সমাবেশ করে। সমাবেশ থেকে সরকারের এই অগণতান্ত্রিক আচরণের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করে পুলিশকে জনগণের সেবক ও সংবিধানের রক্ষক হওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সইদুল ইসলাম মিজু, সহ-সভাপতি রুহুল আমিন বাবলু, কাওছার জামান বাবলা, মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আনিছুর রহমান লাকু, যুগ্ম সম্পাদক মির্জা বাবার বাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম, মহানগর যুবদল সভাপতি অ্যাডভোকেট মাহাফুজ উন নবী ডন, সাধারণ সম্পাদক লিটন পারভেজ, সংগঠনিক সম্পাদক জহির আলম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দল সহ-সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বিপু, কৃষক দল সভাপতি শাহনেওয়াজ লাবু, মহানগর ছাত্রদল সভাপতি নুর হোসেন সুমন, শ্রমিক দলের মমিনুল ইসলাম মিন্টু প্রমুখ।
ফরিদপুর : ফরিদপুর প্রতিনিধি জানান, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মহান মুক্তিযুদ্ধের ‘বীর উত্তম’ খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ফরিদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল। আজ শনিবার সকাল ১১টায় শহরের ডায়াবেটিক হাসপাতালের মোড় হতে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে মুজিব সড়ক হয়ে জনতা ব্যাংকের মোড়ে ইমাম স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়। মিছিলে নেতৃত্ব দেন জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সৈয়দ জুলফিকার হোসেন জুয়েল। মিছিলে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক অ্যাডঃ হাবিবুর রহমান হাফিজ, যুগ্ম-আহবায়ক আশরাফ হোসেন, শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক হাসানুর রহমান, যুগ্ম-আহবায়ক লিটন বিশ্বাস, শেখ সুলতান মাসুদ, মাহফুজুর রহমান সবুজ, কোতয়ালী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বাদশা, সাংগঠনিক সম্পাদক জয়নাল প্রামাণিক প্রমুখ।
ফুলবাড়িয়া (ময়মনসিংহ) : বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের খেতাব বাতিলের কারণে দেশে ঝড় উঠেছে। আওয়ামী লীগ সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ। আল জাজিরার বর্তমান প্রতিবেদন থেকে মানুষের দৃষ্টি সরিয়ে নিতে খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত হীন কৌশল সরকারের।
আজ শনিবার বিকালে ফুলবাড়িয়া উপজেলা সদরের বধূয়া কমিউনিটি সেন্টারে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও ময়মনসিংহ বিভাগীয় টিম প্রধান আসাদুজ্জামান নেছার এসব কথা বলেন। সভাপতিত্ব করেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মো: আবুল ফজল। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক নূরে আলম উজ্জলের সঞ্চালনায় প্রধান বক্তা ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শহীদুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সম্পাদক তারিক আহমেদ তারিক, সহ-সাধারণ সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান বানী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শামীম, দ: জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক তানভীরুল ইসলাম টুটুল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদ হোসেন প্রমুখ। উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক প্রার্থী জাকির হোসেন রিপন, কুদরত ই কামাল উজ্জলসহ শতাধিক আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক প্রার্থীরা ফরম উত্তোলন করে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে সম্মেলনে যোগ দেয়।