সীতাকুণ্ডের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফরম ফিলাপে দূর্নীতির অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৬ পিএম, ১৫ আগস্ট,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ০৯:১৮ পিএম, ২১ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
সীতাকুণ্ড উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার ফরম ফিলাপ নিয়ে চলছে দূর্নীতি এমন অভিযোগ করলেন সীতাকুণ্ড উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম রিয়াদ জিলানী।
তিনি বলেন লতিফা সিদ্দিকী স্কুল এন্ড ডিগ্রী কলেজ, সীতাকুণ্ড মহিলা ও ডিগ্রী কলেজ, বিজয় স্বরণীয় বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কুমিরা বালিকা স্কুল এন্ড কলেজ, কুমিরা আবাসিক উচ্চবিদ্যালয় সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যবসায়ী শিক্ষা ১১৭০টাকা, মানবিক বিভাগ ১১৭০টাকা, বিজ্ঞান ১২৬০টাকা সরকারী নির্ধারিত ফিঃ।
এই সকাল প্রতিষ্ঠান গুলি ছাত্রছাত্রী থেকে আদায় করার অভিযোগ করে দুই হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫হাজার টাকা পর্যন্ত আদায়ের অভিযোগ। ছাত্র-ছাত্রীর অভিযোগ কারিদের মধ্যে সাহেদা আক্তার ১৫৭০টাকা, জকিয়া আক্তার ২৫৭০ টাকা, সাদিয়া সুলতানা ২৪৭০ টাকা, নাছরিন সুলতানা ৩৫৭০ টাকা, সানজিদা আক্তার ২৫৭০টাকা, মরজিনা আক্তার ২৫৭০ টাকা, তারিন আফরোজা ২০৭০ টাকা, সীমা আক্তার ইভা ২৩০০ টাকা, নাহিদা আক্তার ২০৭০ টাকা অবৈধ ভাবে আদায় করার অভিযোগ করেন।
লতিফা সিদ্দিকী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ শিমূল বড়ুয়া বলে লকডাউনে স্কুল কলেজ বন্ধ ছিল শিক্ষকদের প্রতি সবাইকে মানবিক দিকে থাকাতে হবে সবাই ক্ষতিগ্রস্ত। শিক্ষার্থীদের অভিভাবক বৃন্দ বলেন, শিক্ষকদের যখন বেতন কম ছিল তখন তাদের চাহিদা ছিলনা কিন্তু যখন সরকার শিক্ষক দের সব ধরনের সুযোগ সৃষ্টি করে দেয় তখন তাদের চহিদা আরো বৃদ্ধি পায়। তারা ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে বিবিধ পান্তায় কিসের এত টাকা আদায় করে থাকে অভিভাবকরা হতাশ হয়ে পড়ে। কোন না কোন অজুহাত দিয়ে অনুষ্ঠান, বিদুৎ বিল, মালির বিল, ঝাড়ু দারের বিল, শিক্ষকদের চা-নাস্তার বিলসহ সব কিছু বেতন বিবিধ বিল বাউচারে ডুকিয়ে দেয়ার অভিযোগ করেন ইসমাইল হোসেন।
এই বিষয় সীতাকুণ্ড উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহাদাত হোসেন বলে বিভিন্ন ছাত্রছাত্রী সহ স্বশরীরে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম রিয়াদ জিলান অভিযোগ করেছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান গুলির বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমানিত হলে আইন আনুগ ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।