খুলনায় অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় নেতৃবৃন্দ
সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তুলে ফ্যাসিবাদ পতনে ভূমিকা রাখবে জাসাস
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৫৪ পিএম, ১৪ মার্চ,সোমবার,২০২২ | আপডেট: ০২:০৫ পিএম, ২১ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
খুলনায় জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস) আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বিজাতীয় অপসংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে নিজস্ব কৃষ্টি সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এই সংগঠন সৃষ্টি করেছিলেন। আধিপত্যবাদী সা¤্রাজ্যবাদী শক্তির চক্রান্তে দেশে ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি হয়েছিল, যার উত্তরসুরি হিসেবে রাতের ভোটের অনির্বাচিত অবৈধ সরকার জাতির কাঁধে চেপে আছে। বক্তারা বলেন, দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনায় সারা দেশে জাসাস পুনর্গঠনের কাজে হাত দেয়া হয়েছে। কর্মী সভার মধ্য দিয়ে জাসাসের নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা হবে, যারা রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের জন্য সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে তোলার মাধ্যমে কাজ করবে। আগামী দিনে কঠোর কর্মসূচির মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতন তরান্বিত করতে জাসাস ভূমিকা পালন করবে।
আজ সোমবার খুলনায় জেলা ও মহানগর জাসাসের যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। বেলা সাড়ে ১১টায় কে ডি ঘোষ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় সভাপতিত্ব করেন জাসাসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহবায়ক ও খুলনা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত জাহেদুল আলম হিটো।
প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা। প্রধান বক্তা ছিলেন, জাসাসের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব জাকির হোসেন রোকন। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক আমির এজাজ খান, নগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবু হোসেন বাবু, নগর যুগ্ম আহবায়ক কাজী মো: রাশেদ, যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা রেহানা ঈসা, যুগ্ম আহবায়ক আজিজুল হাসান দুলু, যুগ্ম আহবায়ক শামীম কবির, জাসাসের কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটির সদস্য মাজহারুল ইসলাম পায়েল ও আব্দুল্লাহ আল কাদির সোহেল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জেলা জাসাসের আহবায়ক সাইদুজ্জামান খান। সভা সঞ্চালনা করেন জেলা জাসাসের সদস্য সচিব শহিদুল ইসলাম শহিদ। বক্তব্য রাখেন জাসাস নেতা ইঞ্জিনিয়ার নূর ইসলাম বাচ্চু, এহতেশামুল হক শাওন, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম সভাপতি সজীব তালুকদার।
কর্মসূচিতে উপস্থিত থেকে সংহতি প্রকাশ করেন নগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক কাজী মাহমুদ আলী, মাহবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, আশরাফুল আলম খান নান্নু, মাসুদ পারভেজ বাবু, চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজ, সদস্য সুলতান মাহমুদ, জি এম রফিকুল হাসান, অ্যাডভোকেট তৌহিদুর রহমান চৌধুরী তুষার, শেখ ইমাম হোসেন, মিজানুর রহমান মিলটন, মুজিবর রহমান, রফিকুল ইসলাম বাবু, রুম্মান আযম, মাসুদ খান বাদল, যুবদল নেতা কাজী নেহিবুল হাসান নেহিম, বিএনপি নেতা জি এম কামরুজ্জামান টুকু, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, খান ইসমাইল হোসেন, সেতারা সুলতানা, গোলাম মোস্তফা তুহিন, নাসিমা আক্তার পলি, নিঘাত সীমা, অ্যাডভোকেট কানিজ ফাতেমা আমিন, আনোয়ার হোসেন, মোল্লা সোহেল, থানা নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাঈদ দিদার, আমিরুল ইসলাম রাজু, শেখ মো: নাজিম, শেখ মিঠু, রফিকুল ইসলাম, রেজাউল ইসলাম রেজা, সেলিম রেজা, আসিফ রহমান, আল আমিন সরদার রতন, মো: মাহবুবুর রহমান, মিজানুর রহমান মৃদুল, ওয়াহিদুর রহমান অর্ঘ, মো: হাবিব, কামরুল ইসলাম, মো: হাসান, আশরাফুল, রিনা পারভীন, আল আমিন লিটন, রবিউল ইসলাম, মেহেদী হাসান বাপ্পী, দোলা, আনিসুর রহমান, আশা প্রমুখ।