পদ্মা সেতু দুর্নীতি ও ঘুষ লেনদেন মামলা পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত দুদকের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৩৬ পিএম, ৩১ ডিসেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৪ | আপডেট: ০৫:৫৩ পিএম, ৩ জানুয়ারী,শুক্রবার,২০২৫
পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের কার্যাদেশ পাইয়ে দেয়া ও ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে বনানী থানায় করা মামলাটি পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান ।
তিনি বলেন, অসৎ উদ্দেশ্যে ঘুষ লেনদেনের মাধ্যমে পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্মাণকাজে প্রকল্পের নির্মাণ তদারকি পরামর্শক নিয়োগ সংক্রান্ত দরপত্রের অন্যতম দরদাতাকে কার্যাদেশ পাইয়ে দেয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন অভিযুক্ত। এ ঘটনায় ২০১২ সালে বনানী থানায় মামলা করা হয়। দুই বছর পর মামলাটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন হয়েছিল। সেটি আবার তদন্তের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, তদন্তে তথ্যপ্রমাণ না পাওয়ার কারণে তখন চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয়া হয়েছিল। এখন পদ্মা সেতুর অনিয়ম নিয়ে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। এ কারণে মামলাটি পুনঃতদন্তের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
অভিযুক্তরা হলেন—সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (নদী শাসন) কাজী মো. ফেরদাউস, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রিয়াজ আহমেদ জাবের, উপ–ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মোস্তফা, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড প্লানিং কনসালট্যান্ট লিমিটেডের (ইপিসি) পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল, এসএনসি নাভালিন ইন্টারন্যাশনালের সাবেক পরিচালক রমেশ শাহ ও সাবেক সহসভাপতি কেভিন ওয়ালেস।