পাহারা বসিয়ে সরকার জনগণের রাজপথে আসা রুখতে পারেনি : ড. খন্দকার মোশাররফ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ৩০ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২২ | আপডেট: ১১:৫৯ পিএম, ২২ নভেম্বর,শুক্রবার,২০২৪
পাড়ায়-মহল্লায় পাহারা বসিয়ে সরকার জনগণের রাজপথে আসা রুখতে পারেনি, ভবিষ্যতেও পারবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
আজ শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) বিকালে নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে গণমিছিল-পূর্ব সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সরকার বলে জনগণ আমাদের সাথে নাই। জনগণ আছে কি নাই আমি সরকারকে তাদের যারা গোয়েন্দা সংস্থা, তাদের যারা বিভিন্ন ব্যক্তি আজকের গণমিছিল দেখে যান। আপনারা যে বলেছেন, পাড়ায় পাড়ায় আপনারা পাহারা দেবেন। আজকে আপনারা পাহারা দিয়েছেন কিন্তু এদেশের জনগণকে আপনারা ঘরে রাখতে পারেন নাই। অতএব আমরা বলি, আগামী দিনে এদেশের জনগণ রাস্তায় নেমে গণঅভ্যুত্থান সৃষ্টি করে আপনাদের বিদায় করবেÑ তার নমুনা আজকের এই গণমিছিল দেখে যান।’
নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে ১০ দফার যুগপৎ আন্দোলনের এই গণমিছিল হয়। সরকারের পদত্যাগসহ ১০ দফা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধরী এ্যানি, ফজলুল হক মিলন, সুলতান সালাউদ্দিন টুকুসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবির কথা গণমিছিলের ব্যানারে লেখা ছিল। বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে গণমিছিল শুরু হয়ে কাকরাইল মোড়, শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়, মৌচাক হয়ে মগবাজার চৌরাস্তায় গিয়ে শেষ হয় বিকাল সাড়ে ৪টায়।
দুপুরে জুমার নামাজের আগেই নয়াপল্টনে দীর্ঘ সড়ক কমলাপুর, মতিঝিল, ফকিরেরপুল মোড় থেকে কাকরাইলের মসজিদের মোড় পর্যন্ত মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। লাল, নীল, সবুজ টুপি মাথায় জাতীয় পতাকা ও বিএনপির পতাকা হাতে নিয়ে নেতাকর্মীরা এই গণমিছিলে অংশ নেন। এই গণমিছিলে মুক্তিযোদ্ধা দল, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দল, শ্রমিক দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল, উলামা দল, জাসাস, ঢাকা উত্তর ও ছাত্রদল নেতাকর্মীরা অংশ নেন। গণমিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনের সড়ক নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে জনসমুদ্রে পরিণত হয়।
‘চার ঘন্টার অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা’: সরকার পতনে যুগপৎ আন্দোলনের দ্বিতীয় কর্মসূচি হিসেবে ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে আগামী ১১ জানুয়ারি সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চার ঘন্টার অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, আগামী ১১ জানুয়ারি ঢাকাসহ সারাদেশে বিভাগীয় শহরে সকাল ১০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চার ঘন্টার অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করছি। ঢাকায় হবে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সেই গণঅবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। আজকের যেসব দল ও জোট আমাদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে এই গণমিছিল করেছেন আমাদের বিশ্বাস ওইসব দলগুলোও যুগপৎভাবে আগামী ১১ জানুয়ারি গণঅবস্থানের কর্মসূচি ঘোষণা করবেন। আমরা আহবান জানাই এই আন্দোলনের সাথে যারা একাত্মতা ঘোষণা করেছেন জোট, ব্যক্তি, গোষ্ঠী এবং এদেশের আপামর জনগণ আগামী এই গণঅবস্থান কর্মসূচিকে সফল করে দ্বিতীয় কর্মসূচি দিয়ে আপনারা এই সরকারের বিদায়ের দুই নাম্বার সতর্কবার্তা উচ্চারণ করবেন।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, শুধু এই গণমিছিল নয়, আমরা এই ১০ দফা কর্মসূচি আদায় করার জন্য আরো কর্মসূচি একের পর এক পর্যায়ক্রমে দেব। আমরা আশা করি, আমরা গণতান্ত্রিক দল, আমরা মধ্যপন্থী শান্তিপূর্ণ দল, আমরা এ পর্যন্ত যত সমাবেশ, যত কর্মসূচি নিয়েছি শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে এবং আজকের গণমিছিলও শান্তিপূর্ণভাবে আমরা শেষ করব। আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি এবং সাধারণ জনগণের যে স্বতঃস্ফূর্ত যোগদানের কারণে জাতীয়ভাবে আন্তর্জাতিকভাবে এই আন্দোলনকে আজকে দেখেছি সকলে প্রশংসা করছে। আমরা এই প্রশংসাকে আমরা ধরে রাখতে চাই।
তিনি বলেন, সহজে এই ধরনের স্বৈরাচারী সরকার নিজেরা ক্ষমতা ছাড়ে না। তাদের বাধ্য করতে হবে। এ জন্য এদেশের জনগণ ও আমাদের নেতাকর্মীরা প্রাণ দিয়েছে, আমাদের নেতাকর্মীরা আজকে কারাগারে, আমাদের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র নেতা আবদুস সারাম, রুহুল কবির রিজভী, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানিসহ নেতারা জেলে, সারা বাংলাদেশে আমাদের ২৪ হাজার নেতাকর্মী আজকে জেলে। আমাদের কিন্তু দমাতে পারেনি। ওরা মনে করেছিল ১০ ডিসেম্বরের আগে আমাদের মহাসচিবসহ নেতাদের গ্রেফতার করলে সমাবেশ বন্ধ হয়ে যাবে। বন্ধ হয়নি। আজকে ঘোষণা করতে চাই, যত গ্রেফতার, যত নির্যাতন হোক না কেন রাস্তায় আমাদের নেতাকর্মী শুধু নয় জনগণ নেমে গিয়েছে। আর তাদের দমানো যাবে না।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, আপনারা দেখেছেন ওদের জামানত বাতিল হয়ে যায়, বাজেয়াপ্ত হয়ে যাচ্ছে। এগুলো কিন্তু সরকারকে আসলে সিগন্যাল দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে এটাই অবস্থা সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে এদেশের জনগণ নিজের হাতে নিজে ভোট দিতে পারলে এই সরকারের কোনো পাত্তা থাকবে না। এই সরকারের আসলে সময় শেষ এবং বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ। এই ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ সৃষ্টির জন্য সকলে একতাবদ্ধ থাকুন। মগবাজারের চৌরাস্তায় বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে গণমিছিলের সমাপ্তি টানেন।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনুর সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত সমাবেশে দলের ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান বক্তব্য রাখেন। নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ছোট ট্রাকে অস্থায়ী মঞ্চ নির্মাণ করে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
গণমিছিলে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ-আল নোমান, বরকত উল্লাহ বুলু, মেজর (অব) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম, এয়ার ভাইস মার্শাল (অব) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, মোহাম্মদ শাহজাহান, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমদ আজম খান, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, এডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য মিজানুর রহমান মিনু, জয়নুল আবদিন ফারুক, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, হাবিবুর রহমান হাবিব, গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, আমিনুল হক, এডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী, এডভোকেট ফজলুর রহমান, ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, ডা. আবদুল কুদ্দুস, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, আফরোজা খানম রীতা, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব-উন-নবী-খান সোহেল, ভারপ্রাপ্ত দফতর সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, আবদুস সালাম আজাদ, বিলকিস জাহান শিরিন, শামা ওবায়েদ, বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন, আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক আলহাজ সালাউদ্দিন আহমেদ, সাবেক সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আলম, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, এডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর শরফত আলী সপু, সাংস্কৃতিকবিষয়ক সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জল, সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক শরিফুল আলম, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, খন্দকার মাশুকুর রহমান, বেনজীর আহমেদ টিটো, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্যসচিব ও বিএনপির সহ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, সহ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান, সহ- দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, সহ-প্রচার সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিম, বিএনপি নেতা ডা. দেওয়ান সালাউদ্দিন, মীর নেওয়াজ আলী, অর্পণা রায় দাস, কাজী আবুল বাশার, হুমায়ন কবির খান, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, সৈয়দা আসিফা আশরাফি পাপিয়া, রেহেনা আক্তার রানু, রাশেদা বেগম হীরা, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, এডভোকেট জয়নাল আবেদীন মেজবা, নেওয়াজ হালিমা আরলী, বেলাল আহমেদ, আমিরুজ্জামান খান শিমুল, শাম্মী আক্তার, নিলুফার চৌধুরী মনি, মিসেস রাবেয়া সিরাজ, মিসেস জাহানারা বেগম, তাবিথ আউয়াল, রফিক সিকদার, সালাউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, কাজী রফিক, এস এ কবির জিন্নাহ, হায়দার আলী লেনিন খান, এডভোকেট শামসুজ্জামান সুরুজ, এড. নিপুণ রায় চৌধুরী, কাজী সায়েদুল আলম বাবুল, আকরামুল হাসান মিন্টু, আবু সাঈদ বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, ফজলুর রহমান খোকন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক নবীউল্লাহ নবী, ঢাকা মহানগর বিএনপি নেতা হাবিবুর রশীদ হাবিব, যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, শাহ রিয়াজুল হান্নান, এম মঞ্জুরুল করিম রনি, শওকত হোসেন সরকার, যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন হাসান, সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম মুন্না, সাবেক সহ-সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হেলেন জেরিন খান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, জাসাসের সদস্যসচিব জাকির হোসেন রোকন, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসেন, বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান, ছাত্রদলের সভাপতি কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, ওলামা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী সেলিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইয়াছিন আলী, সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসান, সাবেক সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, সাবেক সহ-সভাপতি আনু মোহাম্মদ শামীম, সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক সর্দার নুরুজ্জামান, সৈয়দ শহিদুল ইসলাম, সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মজিবুর রহমান, কৃষক দলের সহ-সভাপতি আলহাজ খলিলুর রহমান ভিপি ইব্রাহিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান পলাশ, ফিরোজ আহমেদ মামুন মোল্লা উপস্থিত ছিলেন।
গণমিছিল শুরুর আগে নয়াপল্টনের সড়ক নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে জনসমুদ্রে পরিণত হয়। গণমিছিল উপলক্ষে ফকিরেরপুল থেকে শুরু করে মগবাজার পর্যন্ত বিভিন্ন সড়কের মোহনা ও গলিতে ব্যাপক পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সাঁজোয়া যান, জলকামানের গাড়ি, প্রিজন ভ্যান মোতায়েন করা হয়।