দেশে দুর্ভিক্ষ আসতে দিব না, তার আগেই এ সরকারের পতন চাই : মাহামুদা হাবিবা
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৫৮ পিএম, ২ নভেম্বর,
বুধবার,২০২২ | আপডেট: ১১:১৬ পিএম, ১৪ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
দেশে দ্রব্য মূল্যের যে উর্ধ্বগতি তাতে সাধারন মানুষের পেটে আজ ভাত নাই। মানুষ ক্ষুধার জ্বালায় মরচ্ছে। এ সরকার বলছে দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে। এ সরকারের বিদায় না ঘটালে দেশের মানুষকে না খেয়ে মরতে হবে। আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে এ সরকারের বিদায় ঘন্টা বাজাতে হবে। আপনারা কি ঘরে চুপ করে বসে থাকবেন? দেশে দুর্ভিক্ষ আসতে দিব না। তার আগেই এ সরকারের পতন চাই, বিদায় চাই। এ কথা গুলো বললেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের গোদাগাড়ী উপজেলা কর্মি সম্মেলনে প্রধান বক্তা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের যুগ্ম সম্পাদক মাহামুদা হাবিবা।
গোদাগাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের আয়োজনে আজ বুধবার বিকেল ৩ টার সময় গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কর্মি সম্মেলনে সভাপত্বিত করেন রাজশাহী জেলা কৃষক দলের যুগ্ম-আহবায়ক আব্দুল হামিদ বাবলুর।
কর্মি সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাজশাহী জেলা কৃষকদলের আহবায়ক শফিকুল আলম সমাপ্ত বলেন, আগামী ৩ ডিসেম্বর বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সমাবেশ। এ সমাবেশকে জনসমুদ্রে পরিনত করতে হবে। আবারো প্রমান করে দিতে হবে রাজশাহীর মাটি বিএনপির ঘাটি। সমাবেশের আগে হরতাল দিয়ে যানবহন বন্ধ করে দিতে পারে। কিন্তু হরতাল দিয়ে পা বন্ধ করে দিতে পারবে না। প্রয়োজন বোধে পায়ে হেটে বিভাগীয় সমাবেশে উপস্থতি হয়ে দেখিয়ে দিতে হবে গোদাগড়ীর মানুষকে হরতাল দিয়ে থামিয়ে রাখা যাবে না।
কর্মি সম্মেলনে বিশেষ বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফৌজদার শফিকুল ইসলাম বেলাল। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় কৃষক দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াদুদ হাসান পিন্টু, আল-আমিন সরকার টিটো, রাজশাহী জেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আকুল হোসেন মিঠু।
রাজশাহী কৃষক দলের সদস্য গোলাম দোস্তগীর রানার সঞ্চালনায় অরো উপস্থিত রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক হজরত আলী, গোদাগাড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি তোজাম্মেল হক, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি সুলতানুল বাসার, রাজশাহী কৃষক দলের সদস্য জাকারিয়া মেম্বার, আমিনুল ইসলাম মিলন, গোদাগাড়ী পৌর যুবদলের সাবেক সভাপতি ফরিদ ডাক্তার, কাকন পৌর সভার কাউন্সিলার সহিদুল ইসলাম, উপজেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক জুলফিকার আলী ভুট্টুসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড কৃষক দলের হাজার হাজার নেতা কর্মি।