হত্যা ও দমনপীড়নে বিএনপিকে দমানো যাবে না : দিপ্তী
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৫২ পিএম, ১ সেপ্টেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২২ | আপডেট: ০১:১৮ এএম, ১৭ নভেম্বর,রবিবার,২০২৪
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী বলেছেন, হত্যা ও দমনপীড়নে বিএনপিকে দমানো যাবে না। এতো গুলি, এতো হত্যা এতো নির্যাতন এতো নিপীড়ন, এত গুম খুনের পরও বিএনপিকে দমিয়ে রাখা যাচ্ছে না। বিএনপি সেই ফিনিক্স পাখির মত ধ্বংসাবশেষ থেকে জেগে উঠছে। এটাই হচ্ছে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী শাসক গোষ্ঠীর সবচেয়ে ভয়ের কারণ।
আজ বৃহস্পতিবার (০১ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪ টায় তিনি বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে নারায়নগঞ্জ জেলা বিএনপির র্যালীতে বিনা উস্কানিতে পুলিশ লীগ, আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত যুবদল নেতা শাওন মাহমুদ আকাশকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল পূর্বক সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, ৪৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর র্যালীতে শাসকগোষ্ঠীর গুলিবর্ষণই প্রমাণ করে আওয়ামীলীগ আজ দেউলিয়া। সারাদেশের মানুষ আজ ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ। বিএনপির প্রোগ্রামে আপামর জনসাধারণের অংশগ্রহণে আওয়ামীলীগের ভীত নড়বড় হয়ে গেছে। সেইজন্য আওয়ামীলীগ আজ দিশেহারা।
তিনি আরো বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক তারেক রহমানের যে কোন নির্দেশ পালনে যুবদল প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
প্রতিবাদ সভা শেষে বিক্ষোভ মিছিল স্টেডিয়াম থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন রাস্তা প্রদক্ষিণ করে তিনপোলের মাথা মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল পূর্বক সংক্ষিপ্ত প্রতিবাদ সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নগর যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ সভাপতি নুর আহমেদ গুড্ডু, সাহেদ আকবর, এম এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মিয়া মো: হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, নাছির উদ্দিন চৌধুরী নাসিম, জসিমুল ইসলাম কিশোর, এডভেকেট ফিরোজ, মুজিবুর রহমান, মোহাম্মদ আলী সাকি, জাহিদ হাসান বাবু, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান মাসুম, মো: হুমায়ুন কবীর, ইকবার পারভেজ, আবদুল্লাহ আল টিটু, এরশাদ হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, জিয়াউল হুদা জিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, সহ সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস আলম, আসাদুর রহমান টিপু, জাহাঙ্গীর আলম বাচা, ওসমান গনি সিকদার, শাহজালাল পলাশ, জাফর আহমেদ খোকন, রাসেল নিজাম, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নূর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, মোহাম্মদ আলা উদ্দিন, মোহাম্মদ আলী, মহিউদ্দিন মুকুল, এস এম বখতিয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ সম্পাদক বৃন্দ আতিকুর রহমান, মাহাবুবুর রহমান, কামাল উদ্দিন, কমল জ্যোতি বড়ুয়া, শাহেদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম জহির, কামরুল ইসলাম, মনজুর আলম, হামিদুল হক চৌধুরী, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, গুলজার হোসেন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, সালাহ উদ্দিন, মো. ইদ্রিছ, আশরাফ উদ্দিন, হোসেন জামান, ইব্রাহিম খান, দেলোয়ার হোসেন, মো. জসিম উদ্দিন, আরিফ হোসেন, মো. ইউসুফ, মিজানুর রহমান দুলাল, নগর যুবদলের সদস্য শাবাব ইয়াজদানী, মাহাবুব খান জনি, সোহাগ খান, সাইদুল হক সিকদার, আরশাদ মোমেন আশু, আজিজ চৌধুরী, থানা যুবদলের আহবায়ক, নূর হোসেন নুরু, বজল আহমেদ, ইসমাইল হোসেন লেদু, মো. সেলিম, মোবারক রিয়াদ, মো. হাসান, মনজুর আলম, শওকত খান রাজু, তাজ উদ্দিন তাজু, আজম সোহেল, সারোয়ার হোসেন, মো. মুছা, মোস্তাকিম মাহমুদ, আবদুল জলিল, মো. সোহেল, নূর খান, সাইফুল আলম রুবেল, ওয়ার্ড যুবদলের আহবায়ক মেজাবাহ উদ্দিন চৌধুরী, এস এম আলি, মো: হাসান, আবু বক্কর বাবু, সাইফুল আলম, বাদশা আলমগীর, মো: ইউনুস, জহিরুল ইসলাম, মেহেদী হাসান, মাসুদ আলম, মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, আবু তৌহিদ ও রাসেল খান প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।