জাইমা রহমানের বিরুদ্ধে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাক্তার মুরাদ হাসানের মানহানিকর কুৎসা ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে
বিএনপি দলীয় বগুড়া জেলার সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দের বিবৃতি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:১৪ পিএম, ৭ ডিসেম্বর,মঙ্গলবার,২০২১ | আপডেট: ০৮:৪৫ এএম, ২০ নভেম্বর,
বুধবার,২০২৪
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নাতনী এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের কন্যা জাইমা রহমানের বিরুদ্ধে ডাক্তার মুরাদ হাসান নামে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর পদে আসীন ব্যক্তির সাম্প্রতিক ভয়ঙ্কর, বিপজ্জনক, অসভ্য ও বর্বর মন্তব্যগুলো জেনে আমরা স্তম্ভিত।
মুরাদ রাজনীতি করেন। একটা দলের পদ-পদবিতে আছেন। যে ভাবেই হোক তাকে জাতীয় সংসদে সদস্য ও সরকারের প্রতিমন্ত্রীর পদে বসানো হয়েছে। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় মুরাদ বেতন পান ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। এই ব্যক্তিটি সরকারি পদে আইন অনুযায়ী নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের শপথ নিয়েছেন। কাজেই সে শপথ, আইন, সংবিধান লংঘন করতে পারেন না। করলে আইন অনুযায়ী তার প্রতিকার ও প্রতিবিধানের দায়িত্ব সরকারের।
জাইমা রহমানের পারিবারিক পরিচয় যাই হোক তিনি রাজনীতি করেন না এবং পাবলিক ডমেইন-এর অন্তর্ভুক্ত নন। জাইমা একজন প্রাইভেট সিটিজেন ও নারী। তার সম্পর্কে কুৎসিত, কুরুচিপূর্ণ, অশ্লীল, মিথ্যা, বর্ণবাদী ও নারীবিদ্বেষী মানহানিকর কুৎসা প্রচার করে মুরাদ তার শপথ, দেশের প্রচলিত অনেকগুলো আইন এবং সংবিধান লংঘন করেছেন। সমাজকে কলুষিত ও দেশের নাগরিকদের প্রকাশ্যে হেয় ও অসম্মান করেছেন। এমন বিপজ্জনক ব্যক্তি এসব গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার জন্য অনুপযুক্ত ও অযোগ্য।
তাকে দ্রুত রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক সব পদ থেকে অপসারণ করে দেশের আইন মোতাবেক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি করছি। না হলে এই ঘৃণ্য অপরাধীর দায় সরকারের ওপরেই বর্তাবে।
বিএনপি দলীয় বগুড়া জেলার সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দের পক্ষে-
সুরাইয়া জেরিন রনি, নির্বাহী সদস্য, জাতীয়তাবাদী কেন্দ্রীয় মহিলা দল।
০১. বিউটি বেগম
০২. মমতা আরজু কবিতা
০৩. কোহিনূর বেগম
০৪. গোলাপি বেগম
০৫. ফেরদৌসী আকতার লিপি
০৬. মালা আকতার
০৭. সখিনা বেগম
০৮. রঞ্জনা ইসলাম
০৯. নূরজাহান বেগম রিক্তা
১০. নাসরিন আক্তার পুঁটি
১১. জুলেখা বেগম
১২. সুরাইয়া জেরিন রনি।