আগামীকাল রাজধানীতে থানায় থানায় বিএনপির বিক্ষোভ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৪১ এএম, ১৮ আগস্ট,
বুধবার,২০২১ | আপডেট: ০৬:৫২ পিএম, ২১ নভেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করতে আসা নেতাকর্মীদের ওপর সরকারের নির্দেশে পুলিশের নির্মম হামলা, গুলিবর্ষণ, কাঁদুনে গ্যাস ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও গ্রেফতারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে দলটি। ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি আগামীকাল বুধবার ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণের থানায় থানায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।
আজ মঙ্গলবার বিকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক আব্দুস সালাম এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের উক্ত কর্মসূচি সফল করে ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্মম হামলার প্রতিবাদ জানাতে আহবান জানানো হয়।
আবদুস সালাম বলেন, আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির নবগঠিত কমিটির আহবায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দের পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া অনুষ্ঠানের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। এই কর্মসূচি পালনের জন্য পুলিশের কাছ থেকে নিয়মানুযায়ী অনুমতিও নেয়া ছিল। উক্ত অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় যে, সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠিতব্য অনুষ্ঠানের এক ঘন্টা আগে থেকেই পুলিশ শহীদ জিয়ার মাজারের আশপাশে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে এবং নেতাকর্মীরা মাজারস্থলে জড়ো হওয়ার সাথে সাথে সম্পূর্ণ বিনা উসকানিতে নেতাকর্মীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। পুলিশ নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ এবং টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এছাড়া নেতাকর্মীদের বেধড়ক লাঠিচার্জে গুরুতর আহত করে। পুলিশি হামলায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহবায়ক আমানউল্লাহ আমান, সদস্যসচিব আমিনুল হকসহ অসংখ্য নেতাকর্মী গুরুতর আহত হন। পুলিশি হামলায় সংবাদ সংগ্রহ করতে আসা বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরাও আহত হয়েছেন। আহতরা বর্তমানে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য নেতাকর্মীকে গ্রেফতারও করেছে।
তিনি বলেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার করোনা মহামারির মহাদুর্যোগেও নিজেদের অস্তিত্ব বজায় রাখতে করোনা আক্রান্ত মানুষের দুঃসহ সংকট মোকাবিলা করতে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়ে এখন বিএনপিকে দমন করতে অতিমাত্রায় ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। গতকাল শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশের নির্দয় হামলা সেটিরই বহিঃপ্রকাশ। সরকারের পায়ের নিচের আর বিন্দুমাত্র মাটি অবশিষ্ট নেই বলেই তারা ফ্যাসিবাদী কায়দায় বিরোধী দল দমনের মাধ্যমে নিজেদের ভয়াবহ দুঃশাসনকে চিরস্থায়ী রূপ দিতে যারপরনাই মরিয়া হয়ে উঠেছে। নেতাকর্মীদের ওপর পুলিশের ন্যক্কারজনক ও বর্বরোচিত হামলায় সুস্পষ্ট হলো যে, যেহেতু বর্তমান সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়, তাই তারা জনকল্যাণ, গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক অধিকারে বিশ্বাসী নয়, বরং হামলা-মামলা, গুম-খুন, অপহরণ ইত্যাদির মাধ্যমে জনগণকে ভীত-সন্ত্রস্ত রেখে দেশ শাসন করতে চায়। দেশ এখন নিকৃষ্ট ফ্যাসিবাদের কবলে নিপতিত, যেখানে মাজার জিয়ারতের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেও হামলা চালানো, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের মাজার তাঁর অনুসারীদের রক্তে রঞ্জিত করা হয়। উন্নয়নের নামে তথাকথিত বড় বড় বুলি আউড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করা যায় না। এর মাধ্যমে প্রকারান্তরে লুটপাট ও দুর্নীতিতন্ত্র কায়েম করা হয়েছে। জনগণ এখন বর্তমান ক্ষমতাসীনদের প্রকৃত স্বরূপ বুঝতে পেরেছে। আওয়ামী লীগ অতীত ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করেনি বলেই তারা তাদের ভবিষ্যৎ ভাবতে পারছে না। আওয়ামী সরকারের সকল অপকর্মের হিসাব আদায় করতে দেশের আপামর জনগণ এখন ঐক্যবদ্ধ। এহেন বাস্তবতায় আমরা গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মানবতায় বিশ্বাসী সকল রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এই ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় ভূমিকা রাখতে আহবান জানাই। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি আজকের কর্মসূচিতে পুলিশি হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা, ধিক্কার ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
বিএনপির এই নেতা বলেন, আজ যশোরে ছাত্রদলের উদ্যোগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রদের মাঝে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে ন্যক্কারজনক হামলা চালানো হয়েছে। হামলায় অনেক নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়েছেন। এই হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার ও শাস্তির জোর দাবি করছি। ফেনী জেলাধীন ফেনী সদর উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব শাহাদাত হোসেন শাহাদাত এবং জয়পুরহাট জেলা বিএনপির সদস্য ও ক্ষেতলাল উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক খালেদ মাসুদ আঞ্জুমানকে গতকাল গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের গ্রেফতারের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং অবিলম্বে তাদের নিঃশর্ত মুক্তির জোর দাবি করছি।
ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত করার সময় পুলিশের অতর্কিত হামলায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের অনেক নেতৃবৃন্দ গ্রেফতার ও গুরুতর আহত হন।
গ্রেফতারকৃত নেতৃবৃন্দের নাম :
১। এ জে এম শামসুল হক, যুগ্ম আহবায়ক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
২। শাহজাহান সম্রাট, কেন্দ্রীয় কৃষক দল নেতা।
৩। মো. রুবেল, আহবায়ক কমিটির সদস্য, লালবাগ থানা যুবদল।
৪। হাফিজ আহমেদ রাতুল, সবুজবাগ থানা ছাত্রদল নেতা।
৫। ইব্রাহিম, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
৬। সোহাগ, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
৭। রবিউল, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
৮। জুম্মন, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
৯। সোলেমান, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
১০। মুক্তার, কামরাঙ্গীচর থানা, ছাত্রদল নেতা।
১১। মুনির হোসেন, পল্টন থানা বিএনপি নেতা
১২। মতিউর রহমান-গুলশান থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
আহত নেতৃবৃন্দের নাম :
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি :
১. আমানউল্লাহ আমান, আহবায়ক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
২. আমিনুল হক, সদস্যসচিব, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
৩. শামিমুর রহমান শামীম, সহ-প্রচার সম্পাদক, কেন্দ্রীয় বিএনপি।
৪. ফেরদৌসি আহমেদ মিষ্টি, যুগ্ম আহবায়ক, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি :
১. শহীদুল ইসলাম বাবুল, সদস্য, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
২. অ্যাড. মকবুল আহমেদ সরদার, সদস্য, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
৩. মোহাম্মদ নাঈম, সাধারণ সম্পাদক, কামরাঙ্গীচর থানা বিএনপিসহ ৪ জন গুলিবিদ্ধ।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদল :
১. মো. শরীফ হোসেন, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ঢাকা মহানগর (দ.) যুবদল।
২. গোলাম মাওলা শাহীন, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর (দ.) যুবদল।
৩. সাঈদ হাসান মিন্টু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর (দ.) যুবদল।
৪. আনন্দ শাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা মহানগর (দ.) যুবদল।
৫. আর. টি মামুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,
৬. মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন, দপ্তর সম্পাদক, ঢাকা মহানগর (দ.) যুবদলসহ মোট ৭০/৮০ জন।
ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদল :
১. বাপ্পি, উত্তর যুবদল নেতা।
২. সুমন, উত্তর যুবদল নেতা।
৩. সুলেমান, উত্তর যুবদল নেতা।
৪. জগলুল পাশা পাভেল, উত্তর যুবদল নেতা।
৫. আশিকুর রহমান, উত্তর যুবদল নেতা।
৬. আনোয়ার হোসেন, উত্তর যুবদল নেতা।
৭. জুয়েল, উত্তর যুবদল নেতা।
৮. সাদেক, উত্তর যুবদল নেতা।
৯. শরীফ আহমেদ, উত্তর যুবদল নেতা।
ঢাকা জেলা যুবদল ও ছাত্রদল :
১. ইয়াসির ফেরদৌসী মুরাদ সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা জেলা যুবদল।
২. রুবেল ঢাকা জেলা যুবদল নেতা।
৩. ফারুক ঢাকা জেলা যুবদল নেতা।
৪. মিন্টু ঢাকা জেলা যুবদল নেতা।
৫. ইসরাফিল ঢাকা জেলা যুবদল নেতা।
৬. আব্দুস সোবহান স্বপন ঢাকা জেলা যুবদল নেতা।
৭. শহিদুল ইসলাম দিপু সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক, ছাত্রদল।
৮. শাখাওয়াত হোসেন ছাত্রদল নেতা।
৯. গোলাম আজম সৈকত সাবেক ছাত্রদল নেতা।
স্বেচ্ছাসেবক দল :
১। শাহ আলম তপু-স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় নেতা।
২। শামীম আহমেদ-সদস্যসচিব-রূপনগর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল
৩। নূরনবী ফরাজী মুক্তার-যুগ্ম আহবায়ক, মিরপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল
৪। ডা. মাহফুজুর রহমান-যুগ্ম আহবায়ক, কাফরুল থানা
৫। আবুল কালাম যুগ্ম আহবায়ক, কাফরুল থানা
৬। সাগর-শিল্পাঞ্চল থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা
৭। রায়হান আহমেদ-মোহাম্মদপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক দল সদস্য
৮। সাহাবুদ্দিন সাবু-স্বেচ্ছাসেবক দল-পল্লবী থানা
৯। ইসমাইল হোসেন বাবু-খিলক্ষেত থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা।
মোহাম্মদপুর থানা :
১. জামাল হোসেন টুয়েল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, মোহাম্মদুপুর থানা বিএনপি।
২. মো. ফিরোজ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি নেতা।
৩. মো. মারুফ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি নেতা।
৪. আল-আমিন, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপি নেতা।
আদাবর থানা :
১. অ্যাড. আক্তার উজ্জামান, সভাপতি, আদাবর থানা বিএনপি।
২. গোলদার মো, হৃদয়, আদাবর থানা বিএনপি নেতা।
৩. মো. কামাল হোসেন, আদাবর থানা বিএনপি নেতা।
৪. সুমন সেরনিয়াবাদ, আদাবর থানা বিএনপি নেতা ও
৫. মো. শামিম, আদাবর থানা বিএনপি নেতা।
হাজারীবাগ থানা :
১। আনোয়ার
২। খলিল
৩। রানা
৪। রাজিব
ক্ষিলক্ষেত থানা :
১. সি এম আনোয়ার, সাংগঠনিক সম্পাদক, ক্ষিলক্ষেত থানা বিএনপি।
২. মাহফুজুর রহমান সজিব, সহ-সাধারণ সম্পাদক, খিলক্ষেত থানা বিএনপি।
৩. ইসমাইল হোসেন বাবু, সাধারণ সম্পাদক, খিলক্ষেত থানা স্বেচ্ছাসেবক দল।
সূত্রাপুর থানা :
১. আল-আমিন তালুকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, সূত্রাপুর থানা বিএনপি।
তেজগাঁও থানা :
১. এল রহমান, সভাপতি, তেজগাঁও থানা বিএনপি।
২. মনিরুজ্জামান টগর, সাংগঠনিক সম্পাদক-২৬ নং ওয়ার্ড।
৩. বোরহানুজ্জামান, ২৭ নং ওয়ার্ড, শেরেবাংলানগর থানা।
৪. জামান, সহ-সাধারণ সম্পাদক ২৬নং ওয়ার্ড বিএনপি।
৫. মনোয়ার হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক, ২০নং ওয়ার্ড।
৬. জাহাঙ্গীর, রায়বাজার ইউনিট- ২০নং ওয়ার্ড।
৭. রহিম, সভাপতি, মৎস্যজীবী দল, ২০নং ওয়ার্ড।
শ্রমিক দল :
১. মোস্তাফিজুর রহমান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক, কেন্দ্রীয় শ্রমিক দল।
মৎস্যজীবী দল :
১. শাহ আলম, যুগ্ম আহবায়ক, কেন্দ্রীয় মৎস্যজীবী দল।
২. কে এম সোহেল রানা, সদস্যসচিব, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মৎস্যজীবী দল।
৩. জসিম উদ্দিন, মিরপুর থানা, মৎস্যজীবী দল নেতা।
৪. মো. রুবেল, কামরাঙ্গীচর থানা, মৎস্যজীবী দল নেতা।
জাসাস নেতৃবৃন্দ :
১. মিজানুর রহমান, সভাপতি-আদাবর থানা জাসাস।
২. এসএম সাইফুল রাজু, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক-আদাবর থানা জাসাস।
৩. জাকির হোসেন খালাসি, বাড্ডা থানা, জাসাস।
সাংবাদিক :
১. জাকারিয়া, বিবিসি।
২. মো. নূরুল আমিন, বিএনআরসি, ক্যামেরাম্যান।
৩. কামরুল হাসান বাবু, বিএনপি অন-লাইন ক্যামেরাম্যান।