ছাত্রদলের সমাবেশে পুলিশি হামলার নিন্দা, এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় বিএনপির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২৫ পিএম, ২৮ ফেব্রুয়ারী,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ০৭:০০ এএম, ২৪ নভেম্বর,রবিবার,২০২৪
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর খেতাব বাতিলের প্রতিবাদে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ছাত্রদলের সমাবেশকে ঘিরে পুলিশের হামলা ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় বিএনপি।
গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় স্বাধীনতার সুর্বন জয়ন্তী উদযাপন সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল বলেন ছাত্রদলের সমাবেশের ওপর সরকার পুলিশকে যে লেলিয়ে দিয়েছে সেটির এক অমানবিক নিষ্ঠুর দৃশ্য দেশবাসী আবারও অবলোকন করল। শেখ হাসিনার লাঠিপেটার-গণতন্ত্র জনগণ আরেকবার প্রত্যক্ষ করল।
শাকিল বলেন, এ উৎপীড়নের বাতাবরণের মধ্যেও বিএনপির সভা-সমাবেশের মানুষের ঢল দেখে সরকার দিশাহারা, তাই সরকার লাঠির ভাষায় জবাব দিতে চাচ্ছে। সরকারের দুর্নীতি ও চুরি বিদ্যার কুকীর্তি আড়াল করা যাবে না। জনগণ সব ধরে ফেলেছে। জাতি মাফিয়া রাষ্ট্রশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে শুরু করেছে। হঠাৎ করেই সরকারের পতনের সংবাদ পাওয়া যাবে।
মালেশিয়া বিএনপির সভাপতি ইঞ্জিনয়ার বাদলুর রহমান খান বাদল বলেন শেখ হাসিনার চিরকালীন প্রধানমন্ত্রী থাকার স্বপ্ন পূরণ হবে না। এ সরকার এখন কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্র দিয়ে কোনোরকমে বেঁচে আছে। নেতৃবৃন্দ হামলার ঘটনায় এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় বিএনপির পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। আহত নেতা কর্মীদের আশু সুস্থতা কামনা করেন তিনি।
বিবৃতিকারী নেতৃবৃন্দ: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় স্বাধীনতার সুর্বন জয়ন্তী উদযাপন সমন্বয় কমিটির আহবায়ক ডক্টর শাকিরুল ইসলাম খান শাকিল; মালেশিয়া বিএনপির সভাপতি ও স্বাধীনতার সুর্বন জয়ন্তী উদযাপন এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলীয় সমন্বয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার বাদলুর রহমান খান বাদল, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মালেশিয়া বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোশাররফ হোসেন; আলহাজ্ব নূরে আলম (জাপান); শামসুর রাহমান ফিলিপ (সিঙ্গাপুর); মোহাম্মদ রাশেদুল হক (অস্ট্রেলিয়া); এম জামান সজল (দক্ষিন কোরিয়া); আজিজ উদ্দিন আহমেদ মামুন (নিউজিল্যান্ড); মো: শহীদুল ইসলাম নান্নু (জাপান); মনিরুল হক জর্জ (অস্ট্রেলিয়া); কাজী এনামুল হক (জাপান); দেলোয়ার হোসেন (অস্ট্রেলিয়া); মোশাররফ হোসেন (হংকং); নাসের উদ্দিন (মালদ্বীপ); মীর রেজাউল করিম রেজা (জাপান); মোহাম্মদ কামরুল (সিঙ্গাপুর); হসিবুল করিম হাসিব (দক্ষিন কোরিয়া); মাহবুব আলম শাহ (মালেশিয়া); সৈয়দ জাকিরুল আলম (মালেশিয়া); মোহাম্মদ আলমগীর হোসেন মিঠু (জাপান); এমদাদুল ইসলাম মনি (জাপান); আশরাফুর রহমান খান রবিন (সিঙ্গাপুর); হায়দার আলী (অস্ট্রেলিয়া); অ্যাডভোকেট নাসির উল্লাহ (অস্ট্রেলিয়া); সাখাওয়াত হোসেন রনো (নিউজিল্যান্ড); ইমরান হোসেন তালুকদার (মালদ্বীপ); দেওয়ান সাইফুল আলম মাসুদ (হংকং); এম জে আলম (মালেশিয়া); আব্দুল জলিল লিটন (মালেশিয়া); মোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ (অস্ট্রেলিয়া); ইঞ্জিনিয়ার সোহেল মাহমুদ ইকবাল (অস্ট্রেলিয়া); মোঃ মনির হোসাইন (দক্ষিন কোরিয়া); মোফাজ্জল হোসেন (নিউজিল্যান্ড); আবু সায়েম আজাদ (সিঙ্গাপুর); মোঃ সম্রাট হাওলাদার রাজু (দক্ষিন কোরিয়া); জাহাঙ্গীর আলম খান (মালেশিয়া); হাবিবুর রহমান রতন (মালেশিয়া); মেহেদী হাসান খান চৌধুরী (নিউজিল্যান্ড); জিয়া উদ্দিন (সিঙ্গাপুর); ইমন রহমান (দক্ষিন কোরিয়া); খাইরুল ইসলাম নিজামী (হংকং); মোঃ খলিলুর রহমান (মালদ্বীপ); মুন্নি চৌধুরী মেধা (অস্ট্রেলিয়া); মাছিয়ামা মুনা ইব্রাহিম (জাপান); কানিজ ফাতেমা লিমা (নিউজিল্যান্ড)।